ল্যাপটপে এমন অনেক কিছুই আছে যা বন্ধ করার মাধ্যমে ল্যাপটপের ব্যাটারির সময়কাল বৃদ্ধি করা সম্ভব। আপনি যখন বাড়ির বাইরে আপনার ল্যাপটপটি-কে নিয়ে যাচ্ছেন তখন আপনি নিশ্চই চান যে ল্যাপটপটি সাধ্যমত বেশি সময় ধরে চলুক। তাই আজ আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার ল্যাপটপকে বেশিক্ষন কাজের উপোযোগী করে চালু রাখা যায়। ধাপগুলো নিচে দেওয়া হলো-
১. যদি আপনার তাৎক্ষনিক ভাবে ল্যাপটপে আর ইন্টারনেট চালানোর পরিকল্পনা না থাকে তাহলে ল্যাপটপ এর Wireless Card টি বন্ধ করে দিন।
২. যদি আপনার সাউন্ড এর প্রয়োজন না হয় তাহলে ভিলিউম কমিয়ে দিন অথবা স্পিকার মুট(mute) করে রাখুন।
৩. আপনি যদি কোনো আলোকিত স্থানে থাকেন তাহলে আপনার ল্যাপটপ এর LCD এর উজ্জলতা কমিয়ে দিতে পারেন।
৪. ব্লুটুথ তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারের ইচ্ছা না থাকলে আপনার ল্যাপটপের ব্লুটুথ ডিভাইসটিকেও ডিজেবল করে দিন।
৫. যে কোনো প্রোগ্রাম বারবার লোড করার চেয়ে প্রেগরামটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে সচল রেখে অন্য কাজ করে পুনরায় আগের প্রোগ্রামটিকে প্রয়োজনমতো ব্যাবহার করতে পারেন। এতে ল্যাপটপের ম্যামরি ব্যাবহৃত হবে। কারন বার বার কেনো প্রোগ্রাম লোড করলে তা প্রতিবারই সমান পরিমান বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে তাই এভাবে কিছুটা এনার্জি সন্চয় সম্ভব।
৬. যথাসম্ভব কম গ্রাফিক্স এর সফটওয়্যার ব্যাবহার করার চেষ্টা করুন।
৭. সাধারন তাপমাত্রায় বসে কাজ করার চেষ্টা করুন। তাপমাত্রা কমবেশি হলে ল্যাপটপ এর ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে।
৮. উইন্ডোজ এর পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট সেটিংস টি ব্যাবহার করুন। এটি উইন্ডোজ এক্সপি এর কন্ট্রোল প্যানেলের “Power Options” এ রয়েছে এবং উইন্ডোজ সেভেন এ Control panel>System and security> power options এ গিয়ে Power saver সেটিংস টি সিলেক্ট করুন।
৯. অতিরিক্ত ডিভাইস গুলো খুলে ফেলুন যেমন: USB Mouse, External drive, Pen Drive ইত্যাদি।
১০. যদি আপনি কিছু সময়ের জন্য ল্যাপটপটি ব্যাবহার না করতে চান তাহলে Standby করার চেয়ে ল্যাপটপটিকে Hibernate বা Shut down করে রাখবেন। কারন Standby করে রাখলে ল্যাপটপের এনার্জি তখনও খরচ হতে থাকে।
১১. ব্যাটারির সংযোগস্হলগুলো ভালো ভাবেপরিষ্কার করবেন। সম্ভব হলে এলকোহল যুক্ত কাপর দ্বারা পরিষ্কার করবেন। এতে বিদ্যুৎ চলাচল সহজ হবে।
১২. ব্যাটারি চার্জ দেওয়া পর দীর্ঘ সময় ধরে(বেশ কয়েক দিন) ব্যাবহার না করলে ব্যাটারির চার্জ এমনিতেই ফুড়িয়ে যেতে পারে।
১৩. হার্ডডিস্ক এর ডিফ্র্যাগমেন্টেশন করবেন। কারন হার্ডডিস্ক যত ফ্র্যাগমেন্টেড থাকবে তত বেশি কাজ করবে।
১৪. সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভ ব্যাবহার করলে অনেক এনার্জি খরচ হয়। কারন এসব ড্রাইভ ঘুরাতে অনেক এনার্জির প্রয়োজন তাই যথাসম্ভব এগুলো ব্যাবহার না করাই ভালো।
১৫. অব্যাবহৃত পোর্টগুলো বন্ধ করার মাধ্যমে এনার্জি বাচানো সম্ভব যেমন VGA, Ethernet, PCMCIA,USB,Wirless ইত্যাদি পোর্টগুলে ডিভাইস ম্যাসেজার এর সাহায্যে সহজেই ডিজেবল করে দেওয়া যায়।
১৬. আপনি বিভিন্ন পরিস্থিতির জন্য ল্যাপটপের বিভিন্ন পাওয়ার সেভিং প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে পারেন : কফিশপ, অফিস ইত্যাদি।
১৭. ল্যাপটপটিকে আপনার কেলের ওপর ব্যাবহার করলে সেক্ষেত্রে কুলিং প্যাড ব্যাবহার করুন।
১৮. যেসব যায়গায় রাখলে ল্যাপটপটি গরম হতে পারে সেসব যায়গায় রাখা পরিহার করুন।
১৯. বাইরে থাকাকালিন গেম খেলা বা ইন্টারনেট ব্যাবহার বন্ধ রাখুন। এটি অনেক বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে।
২০. ইন্টারনেট ব্রাউজার ব্যাবহার না করলে ব্ধ করে রাখাই শ্রেয় কারন কাজ না থাকলেও এটি অনেক ইনফরমেশন আদান ট্রদান করে এবং এনার্জি ব্যাবহার করে।
টিপস:
ল্যাপটপের ভেতর ময়লা ঢুকলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে তাই ল্যাপটপের টেবিলটি সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
2. বাইরে যাওয়ার আগে ল্যাপটপটিকে ফুল চার্জ দিয়ে নিন।
3. ব্যাটারি লো দেখালে বেশ কিছুক্ষন ল্যাপটপ বন্ধ রাখুন।
4. কোনো ডিভাইস ব্যাবহারের সময় বন্ধ করবেন না।
5. ব্যাটারি লো হওয়া অবধি ব্যাবহার করুন এবং তারপর চার্জ দিন। চার্জ শেষ হলে প্লাগ খুলে ব্যাবহার করুন। এতে ব্যাটারি অনেকদিন টিকবে এবং ভালো কাজ করবে।
সাবধানতা:
কম্পিউটার দীর্ঘ সময় ধরেব্যাবহার হলে তা অতিরিক্ত গরমের ফলে যন্ত্রপাতির আয়ু কমে যেতে পারে। ইন্টারনেট ব্যাবহারের সময় কিছু ব্ণধ করবেন না। এতে ডাটা হারানোর ভয় থাকে।ব্যাটারি চার্জ হওয়ার পরও সবসময় বিদ্যুতের সাথে সংযুক্ত করে ফেলে রাখবেন না। এতে ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে।ব্যাটারি পরিষ্কারের সময় সাবধানতার সাথে পরিষ্কার করবেন।
১. যদি আপনার তাৎক্ষনিক ভাবে ল্যাপটপে আর ইন্টারনেট চালানোর পরিকল্পনা না থাকে তাহলে ল্যাপটপ এর Wireless Card টি বন্ধ করে দিন।
২. যদি আপনার সাউন্ড এর প্রয়োজন না হয় তাহলে ভিলিউম কমিয়ে দিন অথবা স্পিকার মুট(mute) করে রাখুন।
৩. আপনি যদি কোনো আলোকিত স্থানে থাকেন তাহলে আপনার ল্যাপটপ এর LCD এর উজ্জলতা কমিয়ে দিতে পারেন।
৪. ব্লুটুথ তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারের ইচ্ছা না থাকলে আপনার ল্যাপটপের ব্লুটুথ ডিভাইসটিকেও ডিজেবল করে দিন।
৫. যে কোনো প্রোগ্রাম বারবার লোড করার চেয়ে প্রেগরামটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে সচল রেখে অন্য কাজ করে পুনরায় আগের প্রোগ্রামটিকে প্রয়োজনমতো ব্যাবহার করতে পারেন। এতে ল্যাপটপের ম্যামরি ব্যাবহৃত হবে। কারন বার বার কেনো প্রোগ্রাম লোড করলে তা প্রতিবারই সমান পরিমান বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে তাই এভাবে কিছুটা এনার্জি সন্চয় সম্ভব।
৬. যথাসম্ভব কম গ্রাফিক্স এর সফটওয়্যার ব্যাবহার করার চেষ্টা করুন।
৭. সাধারন তাপমাত্রায় বসে কাজ করার চেষ্টা করুন। তাপমাত্রা কমবেশি হলে ল্যাপটপ এর ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে।
৮. উইন্ডোজ এর পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট সেটিংস টি ব্যাবহার করুন। এটি উইন্ডোজ এক্সপি এর কন্ট্রোল প্যানেলের “Power Options” এ রয়েছে এবং উইন্ডোজ সেভেন এ Control panel>System and security> power options এ গিয়ে Power saver সেটিংস টি সিলেক্ট করুন।
৯. অতিরিক্ত ডিভাইস গুলো খুলে ফেলুন যেমন: USB Mouse, External drive, Pen Drive ইত্যাদি।
১০. যদি আপনি কিছু সময়ের জন্য ল্যাপটপটি ব্যাবহার না করতে চান তাহলে Standby করার চেয়ে ল্যাপটপটিকে Hibernate বা Shut down করে রাখবেন। কারন Standby করে রাখলে ল্যাপটপের এনার্জি তখনও খরচ হতে থাকে।
১১. ব্যাটারির সংযোগস্হলগুলো ভালো ভাবেপরিষ্কার করবেন। সম্ভব হলে এলকোহল যুক্ত কাপর দ্বারা পরিষ্কার করবেন। এতে বিদ্যুৎ চলাচল সহজ হবে।
১২. ব্যাটারি চার্জ দেওয়া পর দীর্ঘ সময় ধরে(বেশ কয়েক দিন) ব্যাবহার না করলে ব্যাটারির চার্জ এমনিতেই ফুড়িয়ে যেতে পারে।
১৩. হার্ডডিস্ক এর ডিফ্র্যাগমেন্টেশন করবেন। কারন হার্ডডিস্ক যত ফ্র্যাগমেন্টেড থাকবে তত বেশি কাজ করবে।
১৪. সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভ ব্যাবহার করলে অনেক এনার্জি খরচ হয়। কারন এসব ড্রাইভ ঘুরাতে অনেক এনার্জির প্রয়োজন তাই যথাসম্ভব এগুলো ব্যাবহার না করাই ভালো।
১৫. অব্যাবহৃত পোর্টগুলো বন্ধ করার মাধ্যমে এনার্জি বাচানো সম্ভব যেমন VGA, Ethernet, PCMCIA,USB,Wirless ইত্যাদি পোর্টগুলে ডিভাইস ম্যাসেজার এর সাহায্যে সহজেই ডিজেবল করে দেওয়া যায়।
১৬. আপনি বিভিন্ন পরিস্থিতির জন্য ল্যাপটপের বিভিন্ন পাওয়ার সেভিং প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে পারেন : কফিশপ, অফিস ইত্যাদি।
১৭. ল্যাপটপটিকে আপনার কেলের ওপর ব্যাবহার করলে সেক্ষেত্রে কুলিং প্যাড ব্যাবহার করুন।
১৮. যেসব যায়গায় রাখলে ল্যাপটপটি গরম হতে পারে সেসব যায়গায় রাখা পরিহার করুন।
১৯. বাইরে থাকাকালিন গেম খেলা বা ইন্টারনেট ব্যাবহার বন্ধ রাখুন। এটি অনেক বিদ্যুৎ ব্যাবহার করে।
২০. ইন্টারনেট ব্রাউজার ব্যাবহার না করলে ব্ধ করে রাখাই শ্রেয় কারন কাজ না থাকলেও এটি অনেক ইনফরমেশন আদান ট্রদান করে এবং এনার্জি ব্যাবহার করে।
টিপস:
ল্যাপটপের ভেতর ময়লা ঢুকলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে তাই ল্যাপটপের টেবিলটি সবসময় পরিষ্কার রাখুন।
2. বাইরে যাওয়ার আগে ল্যাপটপটিকে ফুল চার্জ দিয়ে নিন।
3. ব্যাটারি লো দেখালে বেশ কিছুক্ষন ল্যাপটপ বন্ধ রাখুন।
4. কোনো ডিভাইস ব্যাবহারের সময় বন্ধ করবেন না।
5. ব্যাটারি লো হওয়া অবধি ব্যাবহার করুন এবং তারপর চার্জ দিন। চার্জ শেষ হলে প্লাগ খুলে ব্যাবহার করুন। এতে ব্যাটারি অনেকদিন টিকবে এবং ভালো কাজ করবে।
সাবধানতা:
কম্পিউটার দীর্ঘ সময় ধরেব্যাবহার হলে তা অতিরিক্ত গরমের ফলে যন্ত্রপাতির আয়ু কমে যেতে পারে। ইন্টারনেট ব্যাবহারের সময় কিছু ব্ণধ করবেন না। এতে ডাটা হারানোর ভয় থাকে।ব্যাটারি চার্জ হওয়ার পরও সবসময় বিদ্যুতের সাথে সংযুক্ত করে ফেলে রাখবেন না। এতে ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে।ব্যাটারি পরিষ্কারের সময় সাবধানতার সাথে পরিষ্কার করবেন।
0 comments:
Post a Comment