বিশ্বব্যাপী এখন ডিজিটাল পণ্যের জয়জয়কার। নিত্যনতুন পণ্য সম্ভারের উন্মাদনায় সব বয়সের ভোক্তাই এখন বিভোর। কল্পনাকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে এক একটি উদ্ভাবনা। এবারে তাই পানি দিয়েই স্মার্টফোন চার্জ দেওয়ার ঘোষাণা দিয়ে নতুন আলোচনায় এসেছে সুইডেনের গবেষকেরা।
বিদ্যুৎহীন, অবয়বে পাতলা এবং শক্তিশালী চার্জার তৈরির এ ঘোষণা দিয়েছে পাওয়ারট্রেক নামে প্রতিষ্ঠান। সুইডেনের কেটিএইচ রয়েল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা এ চার্জারের সফল পরীক্ষা করেছেন। এটি বিশ্বের প্রথম উদ্ভাবনা বলেও দাবি উঠেছে। এটি স্মার্টফোনের ব্যাটারি ৩ ওয়াট পর্যন্ত চার্জ করতে সক্ষম।
এ চার্জারের ক্ষমতা প্রসঙ্গে গবেষকেরা বলেন, আইফোনের ২৫ ভাগ চার্জ থাকলে এ চার্জার শতভাগ শক্তিতে ফিরিয়ে দেবে আইফোনকে। যে কোনো ধরনের পানি দিয়েই এ চার্জ করা সম্ভব। এমনকি নোনো পানি দিয়েই এ চার্জ গ্রহণ করা যাবে।
এর আগে সৌরশক্তি দিয়ে এ ধরনের চার্জার তৈরির প্রচেষ্টায় গবেষকেরা দারুণভাবে সফল হয়। কিন্তু এ প্রযুক্তি ব্যয়বহুল হওয়ায় বিকল্প চার্জার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা চলতে থাকে। এমনকি ঝরনার পানি দিয়েই এ চার্জার শক্তি তৈরি করতে পারবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ বছরের গবেষণায় এবারই প্রথম সফলতা মিলল। মাইক্রো এবং স্মল প্রোটন এক্সচেঞ্জ মেমব্রেন ফুয়েল সেল প্রযুক্তিতে পানি থেকে একটি বিশেষ বক্সে চার্জ তৈরি করে এ স্বয়ংক্রিয় ব্যাটারি।
এ চার্জার সেলের নাম ‘পাওয়ারট্রেক’। এটি ইউএসবি পয়েন্টের মাধ্যমে বক্স থেকে স্মার্টফোনে চার্জ সরবরাহ করে। পানি থেকে অক্সিজেনকে ক্যামিকেল অ্যানার্জি তৈরি করে ব্যাটারিতে শক্তি সঞ্চালন করে।
ভব্যিষতে ভোক্তাদের আরও সুবিধা দিতে এটি প্রযুক্তির চার্জার ডিজিটাল ক্যামেরা, সব ধরনের স্মার্টফোন, ট্যাব এমনকি ল্যাপটপেও সরবরাহযোগ্য করা হবে। এমনটাই সুস্পষ্ট কণ্ঠে জানালেন সুইডেনের গবেষকেরা।
বিদ্যুৎহীন, অবয়বে পাতলা এবং শক্তিশালী চার্জার তৈরির এ ঘোষণা দিয়েছে পাওয়ারট্রেক নামে প্রতিষ্ঠান। সুইডেনের কেটিএইচ রয়েল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা এ চার্জারের সফল পরীক্ষা করেছেন। এটি বিশ্বের প্রথম উদ্ভাবনা বলেও দাবি উঠেছে। এটি স্মার্টফোনের ব্যাটারি ৩ ওয়াট পর্যন্ত চার্জ করতে সক্ষম।
এ চার্জারের ক্ষমতা প্রসঙ্গে গবেষকেরা বলেন, আইফোনের ২৫ ভাগ চার্জ থাকলে এ চার্জার শতভাগ শক্তিতে ফিরিয়ে দেবে আইফোনকে। যে কোনো ধরনের পানি দিয়েই এ চার্জ করা সম্ভব। এমনকি নোনো পানি দিয়েই এ চার্জ গ্রহণ করা যাবে।
এর আগে সৌরশক্তি দিয়ে এ ধরনের চার্জার তৈরির প্রচেষ্টায় গবেষকেরা দারুণভাবে সফল হয়। কিন্তু এ প্রযুক্তি ব্যয়বহুল হওয়ায় বিকল্প চার্জার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা চলতে থাকে। এমনকি ঝরনার পানি দিয়েই এ চার্জার শক্তি তৈরি করতে পারবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ বছরের গবেষণায় এবারই প্রথম সফলতা মিলল। মাইক্রো এবং স্মল প্রোটন এক্সচেঞ্জ মেমব্রেন ফুয়েল সেল প্রযুক্তিতে পানি থেকে একটি বিশেষ বক্সে চার্জ তৈরি করে এ স্বয়ংক্রিয় ব্যাটারি।
এ চার্জার সেলের নাম ‘পাওয়ারট্রেক’। এটি ইউএসবি পয়েন্টের মাধ্যমে বক্স থেকে স্মার্টফোনে চার্জ সরবরাহ করে। পানি থেকে অক্সিজেনকে ক্যামিকেল অ্যানার্জি তৈরি করে ব্যাটারিতে শক্তি সঞ্চালন করে।
ভব্যিষতে ভোক্তাদের আরও সুবিধা দিতে এটি প্রযুক্তির চার্জার ডিজিটাল ক্যামেরা, সব ধরনের স্মার্টফোন, ট্যাব এমনকি ল্যাপটপেও সরবরাহযোগ্য করা হবে। এমনটাই সুস্পষ্ট কণ্ঠে জানালেন সুইডেনের গবেষকেরা।